নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বছর যক্ষার সঙ্গে সঙ্গে এইচআইভি/এইডস এমনকী ম্যালেরিয়ারও বিস্তার ঘটে চলেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্ব যখন লড়াইয়ে ব্যস্ত, তখন থুব নীরবে যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও এইডস-এর প্রকোপ বাড়ছে। নিউ ইয়র্ক টাইমস বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে ছোঁয়াচে এবং হস্তারক রোগ যক্ষা প্রতিবছরই প্রায় ১৫ লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়। যক্ষার বিস্তার নিয়ন্ত্রণেও করোনাভাইরাস ঠেকানোর মতো করেই কন্টাক্ট ট্রেসিং, আইসোলেশন এবং অসুস্থদের জন্য কয়েক সপ্তাহ কিংবা মাসব্যাপী চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। তবে এখন করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে বিশ্বকে যেভাবে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হচ্ছে, তাতে যক্ষা নির্ণয়, চিকিৎসা এবং এ রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা কম গুরুত্ব পাচ্ছে। তার ওপর বিমান এবং সমুদ্রপথে পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা থাকায় উপদ্রুত এলাকাগুলোতে ওষুধ সরবরাহও অনেকটাই কমে এসেছে। এসব কারণে বেড়েই চলেছে সংক্রমণ। গবেষকদের আশঙ্কা, আগামী কয়েক বছরে যক্ষা রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে। কোভিড-১৯ আমাদের সব প্রচেষ্টা বিফল করে দেওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে; আমরা ২০ বছর আগে যেখানে ছিলাম, আমাদের যেন সেখানেই আবার ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, বলেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ম্যালেরিয়া কর্মসূচির পরিচালক ড. পেদ্রো।ধারণা করা হচ্ছে, এবার বিশ্বব্যাপী যক্ষা, সেবাই বঘ্নিত হয়েছে। জিরা পানি দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে অযাচিত ভাবে ওজন বেড়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। সেই কারণে অনেকেই নিজেদের ওজন নিয়ে খুব সচেতন থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু তার পরেও ওজন কিন্তু তার পরেও ওজন বেড়ে যায়। শরীরচর্চা, খাবারে নিয়ন্ত্রণ এনেও তা কমানো যায় না।
কিন্তু আপনার রান্নাঘরেই রয়েছে এমন এক উপাদান যা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করেত পারে। জিরা। জিরার অনেক গুণ। আয়ুর্বেদ এমনটাই বলে। জিরাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে জমা দূষিত পদার্থ সাফ করতে পারে। ফলে হজম শক্তি বাড়ে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু রান্নায় দেওয়া জিরা যতটা না কাজের, তার চেয়েও বেশি উপকার হয় জিরার পানিতে। কেন এর উপকার বেশি? বিশেষজ্ঞদের দাবি, জিরার উপকারী উপাদান যদি পানিতে মিশে যায়, তা হলে সেই পানি থেকে শরীর সহজেই উপাদানগুলি গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু রান্নায় জিরা দিলে, উত্তাপের কারণে বহু গুণই নষ্ট হয়ে যায়। শরীরও জিরার বহু উপাদান তা থেকে বের করে হজম করতে পারে না। ফলে জিরা ভেজানো পানির উপকার অনেক বেশি।
দিনে কত বার পান করা যেতে পারে জিরার পানি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৩-৪ বার যেতেই পারে। কখন খাবেন, তা নিয়েও পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস জিরার পানি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তা ছাড়া ভারী খাবারের আগে জিরার পানি খেলে খাবার সহজে হজম হয় এবং মেদ জমার পরিমাণ কমে। এ সঙ্গে লেবু রস মিশিয়ে নিলে কার্যকারিতা আরও বাড়ে।
তবে মনে রাখা দরকার, শুধুমাত্র জিরার পানি ওজন কমাতে পারবে না। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী, অন্য নিয়মও মনে চলতে হবে। তবে তার সঙ্গে জিরার পানি পান করলে ওজন দ্র্রুত কমবে।